বিস্তারিত বিবরণ
Listen
mango | आम | आंबा
Krishi Gyan
4 year
Follow

আমের প্রধান উন্নত জাত

আমের প্রায় 400,০০০ জাত রয়েছে। এই জাতগুলি ছাড়াও অন্যান্য অনেক বন্য ও বিজু জাতের আম পাওয়া যায়। বিভিন্ন জাতের আকার ও স্বাদেও রয়েছে বিশাল পার্থক্য। আমাদের দেশে মালদা , দশেরি, ল্যাংড়া, বোম্বে, আলফোনজো, কেশর, জারদালু, হিম সাগর, মল্লিকা, আম্রপালি, সিন্ধুরা , কিষাণভোগ, বনরাজ, মানকুরদ, সুরভান রেখা, লখনউ সফেদা ইত্যাদি। এই পোস্টের মাধ্যমে, আপনি আমের কিছু প্রধান জাত এবং তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে তথ্য পেতে পারেন।

কিছু প্রধান জাত:

  • আলফোনসো: এটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হাপুস, বাদামি ইত্যাদি অনেক নামে পরিচিত। মিষ্টি এবং সুবাসের কারণে এই আম সবচেয়ে বেশি পছন্দ করা হয়। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল এটি পাকার পর এক সপ্তাহ নষ্ট হয় না। প্রতিটি আমের ওজন 150 থেকে 300 গ্রামের মধ্যে। প্রতি একর জমিতে চাষ করে প্রায় 120 টন আম ফল পাওয়া যায়।

  • জাফরান: আকারে লম্বা, এই ধরনের ফলের ভালো সঞ্চয় ক্ষমতা রয়েছে। এটি জাফরানের মতো সুগন্ধির জন্য জনপ্রিয়। এই জাতের আমের পাল্পে কোন আঁশ নেই। এটি সাধারণত মিল্কশেক, মিষ্টি ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এই জাতের আম হালকা সবুজ এবং হলুদ বর্ণের।

  • মালদা: এটি ভারতের উত্তর -পূর্ব রাজ্যে শেহরোলি নামেও পরিচিত। এর মাধুর্যের কারণে এটি শুধু দেশে নয় বিদেশেও খুব পছন্দ করা হয়। ইউরোপ, আমেরিকা, সুইডেন, দুবাইয়ের মতো দেশে এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। এটি আগাম পরিপক্ক জাতগুলির মধ্যে একটি।

  • জারদালু: এটি মূলত বিহার এবং পশ্চিমবঙ্গে চাষ করা হয়। এটি হলুদ রঙের সোনালি। এতে খুব কম ফাইবার রয়েছে এবং হালকা মিষ্টি স্বাদ রয়েছে। ফসল তোলার পর, এটি স্বাভাবিক তাপমাত্রায় 3-4 দিনের জন্য সংরক্ষণ করা যেতে পারে।

আসন্ন পোস্টে আমরা আরো কিছু জাতের আমের বিষয়ে প্রকাশ করব। যদি আপনি এই তথ্য পছন্দ করেন, তাহলে এই পোস্টটি লাইক করুন এবং অন্যান্য বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

Like
Comment
Share
Get free advice from a crop doctor

Get free advice from a crop doctor