খরিফ মৌসুমে অধিক লাভের জন্য সহ-ফসল চাষ করুন

খরিফে ধান, ভুট্টা, জোয়ার, বাজরা, মুগ, চিনাবাদাম, আখ, সয়াবিন, উড়াদ, কুলথি, পাট, তুলা, তামাক, ছোলা, মটর ইত্যাদি ফসল চাষ করা হয়। সাধারণত কৃষকরা বছরে এক বা দুই ধরনের ফসল চাষ করে। যার কারণে তারা তেমন লাভ পায় না। আয় এবং অধিক মুনাফা বৃদ্ধির জন্য সহ-ফসল চাষ একটি ভাল বিকল্প। আসুন ক্রয় মৌসুমে সহ-ফসল সম্পর্কে আরও জানতে পারি।
সহ-ফসলের সুবিধা
-
একাধিক ফসল একসাথে সফলভাবে চাষ করা যায়।
-
সেচের সময় পানি সাশ্রয় হয়।
-
মাঠে কম জায়গা থাকার কারণে আগাছার সমস্যাও কম।
-
বিভিন্ন ফসল চাষের জন্য বার বার ক্ষেত চাষের প্রয়োজন নেই।
-
অল্প পরিমাণে সার ব্যবহার করা হয়।
-
মাটির সারের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
-
খরচ কমেছে।
কৃষকরা কম সময়ে বেশি লাভ পেতে পারে।
সহ-ফসল চাষের অসুবিধা
-
সহ-শস্য চাষের অনেক সুবিধা রয়েছে। এর পাশাপাশি এর কিছু অসুবিধাও রয়েছে।
-
সহ-শস্য চাষে, যদি একটি ফসলে রোগ বা কীটপতঙ্গের প্রাদুর্ভাব থাকে, তাহলে অন্যান্য ফসলও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
-
এটি এড়াতে, কয়েক দিনের ব্যবধানে ফসল পরিদর্শন করুন।
-
রোগ এবং পোকামাকড়ের উপসর্গ না দেখা মাত্রই নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
আমরা আশা করি এই তথ্যটি আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণিত হবে। যদি আপনি এই পোস্টে দেওয়া তথ্য পছন্দ করেন, তাহলে আমাদের পোস্টটি লাইক করুন এবং অন্যান্য কৃষকদের সাথেও শেয়ার করুন। যাতে বেশি বেশি কৃষক খরিফ মৌসুমে সহ-ফসল চাষ করে ভালো লাভ পেতে পারেন। কমেন্টের মাধ্যমে সহ-ফসল চাষ সংক্রান্ত আপনার প্রশ্ন আমাদের জিজ্ঞাসা করুন। কৃষি সম্পর্কিত আরও তথ্যের জন্য গ্রামাঞ্চলের সাথে সংযুক্ত থাকুন।
এগিয়ে যাওয়ার জন্য অনুগ্রহ করে লগইন করুন

Get free advice from a crop doctor
