বিস্তারিত বিবরণ
Listen
capsicum | शिमला मिर्च | शिमला मिरची
Krishi Gyan
5 year
Follow

ক্যাপসিকামের প্রধান জাত এবং ফলন

আমাদের দেশে, ক্যাপসিকাম হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, ঝাড়খণ্ড, উত্তর প্রদেশ, কর্ণাটক প্রভৃতি রাজ্যে চাষ করা হয়। প্রায় ২ থেকে months মাসের মধ্যে প্রস্তুত হওয়ায় কৃষকরা ক্যাপসিকাম চাষ করে অধিক লাভ করতে পারেন। এটি চাষ করার আগে কিছু প্রধান জাত এবং ফলন সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।

  • ক্যালিফোর্নিয়া ওয়ান্ডার: এটি ক্যাপসিকামের উন্নত জাতের অন্তর্ভুক্ত। এর উদ্ভিদ মাঝারি উচ্চতার এবং ফলের রঙ সবুজ। চারা রোপণের প্রায় days৫ দিন পর এর প্রথম ফসল তোলা যায়। প্রতি একর জমিতে প্রায় 72 থেকে 80 কুইন্টাল ক্যাপসিকাম উৎপন্ন হয়।

  • পুসা দীপ্তি: এই জাতটি 1997 সালে বিকশিত হয়েছিল। এটি শংকর জাতের একটি। এর উদ্ভিদ মাঝারি আকারের ঝোপঝাড়। এই জাতের ক্যাপসিকামের ফল হালকা রঙের যা পাকার পর গা dark় লাল রঙে পরিণত হয়। চারা রোপণের 70-75 দিন পর ফসল তোলার জন্য এটি প্রস্তুত। ক্যাপসিকামের ফলন প্রতি একর জমিতে 120 থেকে 140 কুইন্টাল।

  • হলুদ বিস্ময়: এই জাতের উদ্ভিদ মাঝারি উচ্চতা এবং প্রশস্ত পাতা। চারা রোপণের প্রায় 70 দিন পর এটি সংগ্রহ করা যায়। যদি এটি প্রতি একর জমিতে চাষ করা হয়, তাহলে প্রায় 48 থেকে 56 কুইন্টাল ক্যাপসিকাম পাওয়া যাবে।

  • সোলান হাইব্রিড 2: এটি দ্রুত পরিপক্ক জাতগুলির মধ্যে একটি। চারা রোপণের 60 থেকে 65 দিন পর এটি সংগ্রহ করা যায়। প্রতি একর জমির গড় ফলন 130 থেকে 150 কুইন্টাল।

  • সোলান প্রচুর পরিমাণে: রোপণের 70-75 দিন পরে ফসল কাটা যায়। এর ফল গা dark় সবুজ রঙের। এই জাতের প্রতি ফলের ওজন 50-60 গ্রাম। প্রতি একর জমিতে প্রায় 120 কুইন্টাল ক্যাপসিকাম পাওয়া যায়।

এ ছাড়াও ক্যাপসিকামের আরও অনেক জাত রয়েছে। যার মধ্যে সোলান হাইব্রিড -১, অর্কা গৌরব, আরকা মোহিনী , অলঙ্কার, হরি রানী, সবুজ স্বর্ণের মতো জাত রয়েছে।

Like
Comment
Share
Get free advice from a crop doctor

Get free advice from a crop doctor